পাট আঁশকে কেটে ছোট ছোট টুকরো করে রাসায়িনিক প্রক্রিয়ায় উন্নীত করে তুলার সমতুল্য মান সম্পন্ন করা।
উন্নীত পাটকে তুলার সংগে চাহিদা বা প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন অনুপাতে সংমিশ্রিত করা।
দেশী এবং তোষা পাট পৃথকভাবে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় উন্নীত করে তুলার সঙ্গে সংমিশ্রণে করিয়ে টেক্সটাইল দ্রব্য উৎপাদনে উপযোগিতা পরীক্ষা করা।
ঐ সংমিশ্রিত আঁশ দিয়ে Cotton processing system এ চিকন সুতা (যাকে কটন কাউন্টে পরিমাপ করা হয়) তৈরি করা।
বিভিন্ন কাউন্টের সুতার ভৌত ধর্ম পরীক্ষা সম্পন্ন করে তা দিয়ে বিভিন্ন রকমের উন্নত ফেব্রিক্স, শপিং ব্যাগ, বক্রম সহ টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্পে ব্যবহারোপযোগী দ্রব্যাদি উদ্ভাবন ও উৎপাদন করা।
উত্তরোত্তর গবেষণার মাধ্যমে আরও চিকন অথচ মজবুত সুতা, পাটের সংগে পশম ও অন্যান্য আঁশ সংমিশ্রন করানো।
উদ্ভাবিত ফেব্রিক্স এর রঞ্জন, নকশা করা এবং রঞ্জন গ্রাহীতা ও স্থায়িত্ব পরীক্ষা করা।
উৎপাদিত ফেব্রিক্স বহু বার ধুয়ে এর সংকোচন প্রসারণ ক্ষমতা, কোঁচকানো, আয়রনিং এফেক্ট, আকার-আকৃতির পরিবর্তন লক্ষে করা এবং ফেব্রিক্স/সুতাকে উন্নত করার জন্য গবেষণা করা।
পাটকে আধুনিক টেক্সটাইল দ্রব্যাদি উৎপাদনের উপযোগী কাঁচামাল হিসাবে পরিচিত করনো।
কুটির শিল্পের উপকরণ হিসাবে পাট সংমিশ্রিত সুতার ব্যবহার ও জনপ্রিয়তা যাচাই এবং ভোক্তাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে দ্রব্যাদির মানোন্নয়ন।
গবেষণার এ ধারা এবং উদ্ভাবিত দ্রব্যাদি সম্পর্কে গণসচেতনতা সৃষ্টি, দেশীয় কুটির শিল্পকে সহায়তা, গার্মেন্টস শিল্পকে সহযোগিতা প্রদান করা।