শাখার কর্মকান্ড-
লিগনোসেলুলোলাইটিক এনজাইম প্রয়োগ করে পাটের আঁশ ও পণ্যের গুণগত মান উন্নয়ন।
১।লিগনোসেলুলোলাইটিক এনজাইম উৎপাদনকারী ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া নিয়মিত কালচার, রক্ষণাবেক্ষণ ও সংরক্ষণ।
২।দেশীয় উদ্ভিজ অংশ থেকে স্টার্চ ফসফরাইলেজ এনজাইম উৎপাদন এবং টেক্সটাইল ডি-সাইজিং এ এই এনজাইম এর ব্যাবহার।
৩।পাট জাঁক দেয়ার পদ্ধতি উন্নতকরনের জন্য অনুজীব ও এনজাইমেটিক পদ্ধতি উদ্ভাবন।
৪।যন্ত্রের মাধ্যমে পাটের আঁশ ছাড়ানো।এই পদ্ধতিতে জাক না দিয়ে পাটের আশ উৎাপদন করা হয়।
৫। পাট পাতার পুষ্টিমান নির্ণয়। সবুজ কাঁচা পাতা এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে প্রক্রিয়াজাত পাতা যেমনঃ শুকনা পাতা, ভেষজ চা, স্যুপ পআউডার ইত্যাদি এর পুষ্টিমান নির্ণয় ।
গবেষণার অগ্রগতি
ফাঙ্গাস থেকে সেলুলেজ উৎপাদন এবং সেলুলেজের বৈশিষ্ট নির্ধারন করা হয়েছে।
শাখার জনবল:
1. ডঃ মোছাঃ আলেয়া নাসরীন, পিএসও, মাইক্রোবায়োলজী শাখা
2. ডঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম, পিএসও, বায়োকেমিষ্ট্রি শাখা, বর্তমানে লিয়েনে আছেন
3. মোঃ মাহাবুবুল ইসলাম, এসও, বায়েকেমিস্ট্রি শাখা, বর্তমানে প্রেষণে আছেন
4. মোঃ জোবাইদুল হোসেন, এসও, মাইক্রেবায়োলজী শাখা
5. সেলিনা অকতার, এসও, বয়োকেমিস্ট্রি শাখা
6. তাহমিনা, এসএ, মাইক্রোবায়োলজি শাখা
7. শিরিনা খাতুন এলএ, মাইক্রেবায়োলজী শাখা
ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা
১। এনজাইম প্রযুক্তিঃ এনজাইম প্রয়োগ করে পাট ও পাটজাত পণ্যের মান উন্নয়ন
২। পাট জাঁক প্রক্রিয়া উন্নতকরন
৩। রেটিং এর বিকল্প হিসাবে যান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পাটের আঁশ উৎপাদন পদ্ধতির উন্নয়ন
৪। পাট পাতা থেকে রপ্তানিযোগ্য পণ্য উৎপাদন